অংশীদারি ব্যবসায়ের মূল ভিত্তিই হল চুক্তি। চুক্তি ছাড়া অংশীদারি ব্যবসায় মুল্যহীন। অংশীদারি চুক্তিপত্র ব্যবসায়ের দিক - দর্শন হিসেবে কাজ করে। ভবিষ্যতে যেন কোন সমস্যা সৃষ্টি না হয় সেজন্য চুক্তিপত্রের বিষয়সমুহ ভালভাবে লিখতে হবে।
তাহলে চলুন দেখে নেই চুক্তিপত্রে সাধারণত কোন বিষয়গুলো উল্লেখ থাকা উচিত।
তাহলে চলুন দেখে নেই চুক্তিপত্রে সাধারণত কোন বিষয়গুলো উল্লেখ থাকা উচিত।
Sample of partnership contract Stamp Paper |
১) অংশীদারি ব্যবসায়ের নাম ও ঠিকানা।
২) ব্যবসায়ের প্রকৃতি ও উদ্দেশ্য।
৩) ব্যবসায়ের কার্যক্রম ও সম্ভাব্য এলাকা।
৪) অংশীদারদের নাম, ঠিকানা ও পেশা।
৫) ব্যবসায়ের মোট মুধনের পরিমাণ।
৬) অংশীদারদের প্রত্যেকের পুঁজির পরিমাণ ও তা পরিশোধ পদ্ধতি।
৭) অংশীদারগণ ব্যবসায় হতে কোন অর্থ উত্তোলন করতে পারবে কি না? পারলে কে কত বা কি হারে?
৮) মূলধন ও উত্তোলন করা টাকার ওপর কোন সুদ ধরা হবে কি না? হলে কি হারে ধরা হবে?
৯) ব্যবসায়ের লাভ লোকসান এর হার কেমন, কিভাবে বন্টন করা হবে?
১০) ব্যবসায়ের পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি কেমন হবে?
১১) কোন ব্যাংকে হিসাব খোলা হবে? ঐ ব্যাংকের নাম, ঠিকানা ও হিসাবের ধরন কি হবে?
১২) ব্যাংকের হিসাব কে পরিচালনা করবে? তাদের নাম ও পদবি।
১৩) ব্যবসায়ের দলিলে দস্তখত দেয়া ব্যক্তি / ব্যক্তিবর্গের নাম।
১৪) অংশীদারদের অধিকার, দায়িত্ব ও কর্তব্যের বিবরণ।
১৫) কোন অংশীদারকে বেতন দেয়া হবে কি না? হলে কি হারে বেতন দেয়া হবে?
১৬) ব্যবসায়ের সুনাম মূল্যায়ন সম্পর্কিত বিধি।
১৭) নতুন অংশীদার কিভাবে নিবেন / কোন অংশীদারকে কিভাবে বাদ দিবেন?
১৮) কোন অংশীদার মারা গেলে / অবসর নিলে ব্যবসায়ের দায় - সম্পত্তি কিভাবে নিরূপণ করবেন? কিভাবে পরিশোধ করবেন?
১৯) ব্যবসায়ের আর্থিক বছর কখন থেকে শুরু হবে, কখন শেষ হবে?
২০) ব্যবসায় কিভাবে বিলোপ করবেন?
২১) ব্যবসায়ের বিলোপকালে ব্যবসায়ের দায়-সম্পত্তি, কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ? এবং কিভাবে বন্টন করবেন?
২২) চুক্তিপত্রে কোন পরিবর্তন দরকার হলে তা কিভাবে পরিবর্তন করবেন?
২৩) চুক্তিপত্রে লিখিত ছাড়াও অন্য কোন বিষয়ে অংশীদারদের মধ্যে কোন সমস্যা সৃষ্টি হলে তা কিভাবে সমাধান কিভাবে করা হবে?
২) ব্যবসায়ের প্রকৃতি ও উদ্দেশ্য।
৩) ব্যবসায়ের কার্যক্রম ও সম্ভাব্য এলাকা।
৪) অংশীদারদের নাম, ঠিকানা ও পেশা।
৫) ব্যবসায়ের মোট মুধনের পরিমাণ।
৬) অংশীদারদের প্রত্যেকের পুঁজির পরিমাণ ও তা পরিশোধ পদ্ধতি।
৭) অংশীদারগণ ব্যবসায় হতে কোন অর্থ উত্তোলন করতে পারবে কি না? পারলে কে কত বা কি হারে?
৮) মূলধন ও উত্তোলন করা টাকার ওপর কোন সুদ ধরা হবে কি না? হলে কি হারে ধরা হবে?
৯) ব্যবসায়ের লাভ লোকসান এর হার কেমন, কিভাবে বন্টন করা হবে?
১০) ব্যবসায়ের পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি কেমন হবে?
১১) কোন ব্যাংকে হিসাব খোলা হবে? ঐ ব্যাংকের নাম, ঠিকানা ও হিসাবের ধরন কি হবে?
১২) ব্যাংকের হিসাব কে পরিচালনা করবে? তাদের নাম ও পদবি।
১৩) ব্যবসায়ের দলিলে দস্তখত দেয়া ব্যক্তি / ব্যক্তিবর্গের নাম।
১৪) অংশীদারদের অধিকার, দায়িত্ব ও কর্তব্যের বিবরণ।
১৫) কোন অংশীদারকে বেতন দেয়া হবে কি না? হলে কি হারে বেতন দেয়া হবে?
১৬) ব্যবসায়ের সুনাম মূল্যায়ন সম্পর্কিত বিধি।
১৭) নতুন অংশীদার কিভাবে নিবেন / কোন অংশীদারকে কিভাবে বাদ দিবেন?
১৮) কোন অংশীদার মারা গেলে / অবসর নিলে ব্যবসায়ের দায় - সম্পত্তি কিভাবে নিরূপণ করবেন? কিভাবে পরিশোধ করবেন?
১৯) ব্যবসায়ের আর্থিক বছর কখন থেকে শুরু হবে, কখন শেষ হবে?
২০) ব্যবসায় কিভাবে বিলোপ করবেন?
২১) ব্যবসায়ের বিলোপকালে ব্যবসায়ের দায়-সম্পত্তি, কিভাবে মূল্যায়ন করবেন ? এবং কিভাবে বন্টন করবেন?
২২) চুক্তিপত্রে কোন পরিবর্তন দরকার হলে তা কিভাবে পরিবর্তন করবেন?
২৩) চুক্তিপত্রে লিখিত ছাড়াও অন্য কোন বিষয়ে অংশীদারদের মধ্যে কোন সমস্যা সৃষ্টি হলে তা কিভাবে সমাধান কিভাবে করা হবে?
উপরে বর্ণিত এই বিষয়গুলির বাইরে কোন বিষয়ে মতের পার্থক্য দেখা দিলে আমাদের দেশে তা ১৯৩২ সালের অংশীদারের আইন অনুযায়ী তা মীমাংসা করা হয়।
Join Our Facebook Group - Entrepreneurship & Business Info
Please contact me if you want to say something about the business.
Toriq Shahadat
E-mail: toriqshahadat.bd@gmail.com
Toriq Shahadat
E-mail: toriqshahadat.bd@gmail.com